ই’সরা’য়েল বলে কোনো রাষ্ট্র নেই, জেরুজা’লেমকে তাদের রাজধানীর স্বী’কৃতি দেবার প্রশ্নই উঠে না: কিম জং উন

চীনের প্রধান’মন্ত্রী বলেছেন, ই’স’রা’য়ে’ল বলে কোনো রাষ্ট্র নেই, কাজেই জে’রু’জা’লে’মকে তাদের রাজধানীর স্বী’কৃ’তি দেবার প্রশ্নই উঠে না। জে’রু’জা’লে’ম একটি দ’খ‘ল হওয়া এলাকা এবং এটি শুধুই ফি’লি’স্তি’নের রাজধানী।

আরও পড়ুন: ই’স’রা’য়ে’লের মুহূর্মুহু বিমান হা’ম’লায় তাদের বাড়ি এখন ধ্বং’স’স্তূ’প। চোখের সামনে বো’মা-বর্ষণে স্বজন-প্রতিবেশীর মৃ’ত্যু দেখছে গা’জার ১০ বছর বয়সী শিশু নাদিন আ’ব’দে’ল-তাইফ।

এই ধ্বং’স’য’জ্ঞ থামানোর ক্ষ’ম’তা তার নেই। ধ্বং’স’স্তূ’পের দিকে তাকিয়ে অ’স’হা’য় কা’ন্নায় ভে’ঙে পড়ে সে বলছে, কী করব আমি? আমার কী ক্ষ’ম’তা আছে? আমার বয়স মাত্র ১০ বছর…।’ নাদিনের ওই কা’ন্নার ভিডিও এখন অ’ন’লা’ই’নে ভাইরাল। এখন পর্যন্ত গা’জায় ই’স’রা’য়ে“লের বিমান হা’ম’লায় অন্তত ১৯২ জনের মৃ’ত্যু হয়েছে। তার মধ্যে ৪১ জনই শিশু।

ইউনিসেফের রি’পো’র্ট বলছে, গা’জায় স’র্ব’নি’ম্ন ৬ বছর বয়সের এক শিশুর মৃ’ত্যু হয়েছে। যদিও সাধারণ নাগরিকদের ওপর হা’ম’লার বিষয়টি স্বীকার করতে নাচাইছে না ই’স’রা’য়ে’ল। ভিডিওতে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সং’বা’দ’মা’ধ্য’ম মিডিল ইস্ট আইকে ছোট্ট নাদিন কাঁ’দতে কাঁ’দতে বলছে, ‘কী করব আমি, বলুন? ওই ধ্বং’স’স্তূ’প সরাবো? আমার স’ত্যি’ই ভয় করছে।

আমার স্ব’জ’নদের জন্য আমি সবকিছু করতে পারি। কিন্তু কী করা উ’চি’ত এখন, সেটাই তো বু’ঝ’তে পারছি না। আমি বড় হয়ে ডা’ক্তা’র হতে চাই যাতে লোককে সা’হা’য্য করতে পারি। কিন্তু এখন কিছুই করতে পারছি না।’

তাকে আরও বলতে শোনা যায়, ‘আমি য’খ’নই এসব দেখি, আমার কা’ন্না পায়। শুধু ভাবি, কেন আমাদের ওপরেই হা’ম’লা হচ্ছে? বাড়ির লোকেরা বলে, আম’রা মু’স’লি’ম বলে ওরা আমাদের ঘৃ’ণা করে। এখানে এত শিশু থাকে। কেন শিশুদের ওপর বো’মা’ব’র্ষ’ণ করছে ওরা? এটা অ’নু’চি’ত।’ চীনের প্রধান’মন্ত্রী বলেছেন, ই’স’রা’য়ে’ল বলে কোনো রাষ্ট্র নেই, কাজেই জে’রু’জা’লে’মকে তাদের

আরও পড়ুনঃ মাঠে নেমেছে সুযোগসন্ধানীরা স্বা’স্থ্য সেবা স’চিবের অফিসে রোজিনার নি’পীড়নের ঘটনাটি অনাকাঙ্ক্ষিত, দুর্ভাগ্যজনক, অনভিপ্রেত। কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এখন ঘোলা পানিতে মাছ শি’কারের চেষ্টা চলছে। রোজিনাকে দাবার ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহার করে বিভিন্ন মহল যার যার মত ফায়দা হাসিলের চেষ্টায় লিপ্ত। রোজিনার ঘটনাটি একটি পেশাগত স’মস্যা। যেকোনো পেশাতেই এ ধরনের পেশাগত ঝুঁ’কি থাকে। কয়েকদিন আগেই একজন ব্যাংক কর্মকর্তা পেশাগত চা’প সামলাতে না পেরে আত্মহ’’ত্যা করেছিলেন।

বিভিন্ন পেশার মানুষদেরকে নানারকম পেশাগত হ’য়রা’নির শি’কার হতে হয়। সাংবাদিকতা পেশাটি আরো ঝুঁ’কিপূর্ণ। এই পেশায় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে বিভিন্ন দেশে অনেক সাংবাদিক মৃ’ত্যুবরণ করেন, অনেককে জে’লেও যেতে হয়। এখনো প্রতিদিন তথ্য সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন সাংবাদিক নি’র্যাতিত হচ্ছেন।

এরকম বাস্তবতায় রোজিনার ঘটনাটি একটি সম্পূর্ণ পেশাগত স’মস্যা। তাছাড়া এই ঘটনাটির দুটো দিক রয়েছে। প্রথম দিক হল যে, এই ঘটনাটি একটি রাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত একটি ঘটনা? রাষ্ট্র কি রোজিনার প্রতিপক্ষ? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে দেখা যাবে যে রাষ্ট্র কখনোই রোজিনার প্রতিপক্ষ নয়। বরং এই ঘটনাটি রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিতরে একটি অতি উৎসাহী অদক্ষ এবং অযোগ্য কর্মকর্তাদের অনভিপ্রেত তৎপরতা।

দ্বিতীয় যে প্রশ্নটি আসে যে, রোজিনার এই ঘটনাটি কি সুষ্ঠু সমাধান হওয়া উচিত নাকি এটিকে ঝুলিয়ে রেখে একটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করা উচিত? এর উত্তরে যারা পেশার মর্যাদায় বিশ্বাস করেন, যারা সৎ সাংবাদিকতায় বিশ্বাস করে তারা মনে করছেন যে অবিলম্বে বি’ষয়টি মীমাংসিত হওয়া দরকার। কিন্তু একটি মহল রোজিনা ঘটনার পরই বিভিন্নমুখী তৎপরতায় নেমেছেন। এই তৎপরতা থেকে মনে হচ্ছে যে তারা এই ঘটনাকে সামনে রেখে অন্য কোন মতলব হাসিল করতে চায়। বাংলাদেশে দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন সময়ে একটা ইস্যু আসলে সেই ইস্যুকে অন্য খাতে প্রবাহিত করার জন্য চেষ্টা চলে।