নয় বছরের বালককে যৌ’ন হে’নস্থা, ২০ বছর কা’রাদ’ণ্ড ত’রুণীর

| আপডেট :  ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০২:৪৬ অপরাহ্ণ | প্রকাশিত :  ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০২:৪৬ অপরাহ্ণ

ছাত্রদের দেখেশুনে রাখার দায়িত্বে থাকা নারীর হাতে যৌ’ন নিগ্রহের শি’কার হয়েছিল এক শিক্ষার্থী। চার বছর আগের ওই ঘটনায় সেই নারীকে ২০ বছরের কা’রাদ’ণ্ড দিয়েছে হায়দ্রাবাদ আ’দালত। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) একটি বিশেষ ফাস্ট ট্র্যাক আ’দালত মা’মলাটিতে ওই ত’রুণীকে দো’ষী সাব্যস্ত করে কা’রাদ’ণ্ডের পাশাপাশি ১০ হাজার টাকার জরিমানা করেন।

এ ঘটনায় অ’ভিযুক্ত ত’রুণীর বি’রুদ্ধে পকসো আইনে মা’মলা দা’য়ের হয়েছিল। একটি বিশেষ আ’দালত মা’মলাটিতে ওই ত’রুণীকে দো’ষী সাব্যস্ত করে। ২০ বছরের কা’রাদ’ণ্ডের পাশাপাশি ১০ হাজার টাকার জরিমানাও করা হয়েছে তাকে।

আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়, অ’ভিযুক্ত ওই ত’রুণী ছেলেদের প্রাইমারি স্কুলে কেয়ারটেকারের চাকরি করতেন। স্থানীয় ভাষায় এই পদকে বলা হয় ‘আয়াম্মা’। অর্থাৎ আয়া-মা। ২০১৭ সালের ১ ডিসেম্বরে ওই স্কুলের এক ছাত্রের বাবা সেই আয়াম্মার বি’রুদ্ধেই যৌ’ন নিগ্রহের অভিযোগ আনেন।

অভিযোগে তিনি জানিয়েছিলেন, তার ছেলেকে নিয়মিত যৌ’ন হে’নস্থার শি’কার হতে হয় স্কুলে। অভিযোগে বলা হয়, স্কুলের আয়াম্মা ওই ছাত্রকে গোপনে ডেকে আদর করতেন এমনকি ছাত্রটির যৌ’নাঙ্গ স্পর্শও করতেন। ব্য’থা পেয়ে ছাত্রটি প্র’তিবাদ জানালে তাকে মা’রধরও করতেন ওই ত’রুণী। অভিযোগে ত’রুণীকে বি”কৃত মা’নসিকতার বলে উল্লেখ করেছিলেন ছাত্রের বাবা।

ওই ছাত্রের বাবা আরও বলেন, ‘ছেলের শরীরে আ’ঘাতের চিহ্ন দেখে প্রশ্ন করতেই ওই ভ’য়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানায় সে।’ ছাত্রটিকে ওই ত’রুণী সিগারেটের ছ্যাঁকাও দিতেন বলে অভিযোগ করেছিলেন ছাত্রের বাবা। চারবছর পর সেই মা’মলার নিষ্পত্তি হয় বৃহস্পতিবার।

বিশেষ শুনানিতে বৃহস্পতিবার ওই মা’মলায় ত’রুণীকে দো’ষী সাব্যস্ত করে আ’দালত। পকসো আইনে দো’ষী সাব্যস্ত ত’রুণীকে ২০ বছরের হাজতবাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।