সব
প্রেসিডেন্ট প্যালেসে ঢুকেই সর্বপ্রথম পবিত্র কুরআনের যে অংশ তেলাওয়াত করে তালেবান। প্রেসিডেন্ট প্যালেসে ঢুকেই সর্বপ্রথম পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করে তালেবান। এ সময় দরুদ ও পবিত্র কুরআনের সূরা আন নসর তেলাওয়াত করে।
بِسْمِ اللہِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে (শুরু করছি)
إِذَا جَاءَ نَصْرُ اللَّهِ وَالْفَتْحُ
ইযা জা – আনাসরুল্লাহি ওয়াল ফাতহু
যখন আল্লাহ্র সাহায্য ও (মক্কা) বিজয় আসছে
وَرَأَيْتَ النَّاسَ يَدْخُلُونَ فِي دِينِ اللَّهِ أَفْوَاجًا
ওয়ারাআইতান্না সা ইয়াদ খুলুনা ফী-দীনিল্লাহি আফওয়াজা
এবং (হে নবী !) তুমি যদি দেখ যে লোকেরা দলে দলে আল্লাহর দ্বীন (ইসলাম ধর্ম) গ্রহণ করছে
فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَاسْتَغْفِرْهُ إِنَّهُ كَانَ تَوَّابًا
ফাসাব্বিহ বিহামদি, রাব্বিকা ওয়াছ তাগফিরহু, ইন্নাহু কানা তাওয়্যাবা
তখন আপনি আপনার পালনকর্তার প্রশংসা সহ পবিত্রতা বর্ণনা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাকারী (সর্বাধিক তওবা কবুলকারী) ।
প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি পালাতেই আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট প্যালেসের নিয়ন্ত্রণ নেয় তালেবান যোদ্ধারা। তালেবান বলছে, কাবুলের পরিস্থিতি স্বাভাবিক। তালেবানের এক মুখপাত্র বলেন, কাবুলের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। মুজাহিদরা নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজে ব্যস্ত রয়েছে।
টুইটার পোস্টে তালেবানের মুখপাত্র জবিহুল্লাহ মুজাহিদ আরো বলেন, তালেবান কাবুলের বিভিন্ন অংশে বিশেষ ইউনিট নিযুক্ত করেছে। এতে করে সাধারণ জনগণ মুজাহিদদের উপস্থিতিতে খুশি এবং নিরাপত্তায় সন্তুষ্ট।
আগের টুইটে জবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছিলেন, তালেবান কাবুলে অবস্থানরত বিদেশী সকল নাগরিকের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিচ্ছে।