অনিন্দ্য আকর্ষণীয় পদ্মিনী নারীকে সহজেই চিনবেন যেভাবে

| আপডেট :  ২ মার্চ ২০২১, ০৮:২১ পূর্বাহ্ণ | প্রকাশিত :  ২ মার্চ ২০২১, ০৮:২১ পূর্বাহ্ণ

বলা হয়ে থাকে কতোটা পথ পেরোলে নারী হওয়া যায় এটা পুরুষ জানে না। তাই নারীর মনের গভীরতা ও শা’রীরিক বর্ণনার র’হস্য কি এতো সহজে করা সম্ভব? নারী কথাটা শুনতে যতোটা সহজ বুজতে ততোটাই কঠিন।তাই যুগে যুগে কবিরা বলে এসেছেন, প্রকৃতির মতো নিবিড় র’হস্য

লুকিয়ে রয়েছে এই নারী শক্তির মধ্যে। তবে এই র’হস্য জানার বা বোঝার চেষ্টা আদিকাল থেকেই চলে আসছে। আদিকাল থেকেই পণ্ডিতরা নারীকে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করেছেন-পদ্মিনী, চিত্রিণী, শঙ্খিনী ও হস্তিনী। এবার এই চারটি শ্রেণির নারীকে কীভাবে চেন যায় তার উপায় দেখে নেওয়া যাক।

১. পদ্মিনী: নামের মধ্যেই লুকিয়ে আছে এই নারীদের র’হস্য। ভীষণ আকর্ষণীয় হয় এদের শরীর। মুখে স্মিত হাসি লেগেই থাকে। কোঁকড়ানো চুল। এরা মধুর ভাষিণী হন। সাধারণত এরা সত্যি কথা বলতে পছন্দ করেন। অতি যৌ’নতা এদের পছন্দ নয়। পুজোপাঠ করতে খুব ভালোবাসেন ও গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধাভক্তি সর্বদা থাকে। শরীর হয় সুললিত। এক কথায়, সুন্দর হন এরা। নাচ-গানে পারদর্শী হন। রমণীকুলে এদের সর্বোত্তম মানা হয়।

২. চিত্রিণী: এই রমণীর শরীর দীর্ঘ বা হ্রস্ব কোনোটাই হয় না, প্রমাণ শরীরের অধিকারী হন এই চিত্রিণী নারীরা। এদের নাভি হয় সুগভীর। মৃদু হাসি মুখে লেগেই থাকে। ধীরেসুস্থে চলাফেরা করেন, কোনও কাজে অস্থিরতা দেখান না। চুল হয় মসৃণ। খাওয়া ও ঘুম হয় মাধ্যম। শরীর হয় খুব নরম। অন্য পুরুষের প্রতি আকর্ষণ একদমই থাকে না।

৩.শঙ্খিনী: এই ধরনের রমণী হন দীর্ঘ শরীরের অধিকারী। এদের চোখ, কান, নাক ও হাত-পা খুব বড় হয়। এরা একটু চঞ্চল প্রকৃতির হন। শঙ্খিনী নারীরা হন মধ্যম প্রকৃতি।

৪. হস্তিনী: সাধারণত ভারী শরীরের অধিকারী হন এই রমণীরা। গ’লার আওয়াজ হয় প্রচণ্ড তীব্র। জো’রে কথা বলেন। প্রচুর পরিমাণে খেতে ও ঘুমোতে ভালোবাসেন। অনেকের মি’থ্যা বলার অভ্যাস থাকে। প’রকীয়াতেও নাকি এদের আসক্তি থাকে কারও কারও। সূত্র: আনন্দবাজার