ভিজিটিং কার্ডে’র মাধ্যমে দে’হ ব্য’বসা, ক’চি মে’য়ে আছে

| আপডেট :  ২২ জানুয়ারি ২০২১, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ণ | প্রকাশিত :  ২২ জানুয়ারি ২০২১, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ণ

যে দেশের মানুষ শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমান সেখানে নাকি ভিজিটিং কার্ডের মাধ্যমে দে’হ ব্যবসা করছে। আজ কোথায় গিয়ে দাঁড়াল আমা’র দেশ একটু চিন্তা ক’রেছেন।

বরাবরের মতো নাকি যৌ’’ন ব্যবসা নিয়ে আ’ইনশৃ’ঙ্খলা বা’হিনী সজাগ দৃষ্টি রয়েছে তখন যৌ’’ন ক’র্মী রা বিভিন্ন কায়দা ব্যবহার করে দে’হ ব্যবসা করে আরছে। কাস্টমা’র ধ’রতে ভিজিটিং ব্যবহার করে আরছে। শহরের ব্যস্ততম জায়গা গু’লোতে এবং রাস্তার পাশে দাড়িঁয়ে এইসব কার্ড পথচারীদের হাতে ধ’রিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

আবার কার্ডের গায়ে লেখা থাকে বি’স্তারিত জানতে এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন। এর পরের খবর, আমা’দের কাছে এসি,নন এসি ,উন্নত মানের রুম ভাড়া দেওয়া হয়।আবার উল্লেখ করা নিদিষ্ট হোটেল লোকেশন।কার্ডের নাম্বারে কল করলে রিসিভ করে একজন ভদ্র পুরুষ।মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য ওই সব লোকেরা বলে স্যার আপনার কি লাগবে? স্যার আপনাকে কি ভাবে সাহায্য ক’রতে পারি? এটাও বুঝিয়ে দেওয়া হয় আমা’দের কাছে আছে বিভিন্ন কলেজ, ইউনিভারসিটির ছাত্রী ও মধ্য বয়সের মহিলা যৌ’’নক’র্মী রা।

ঢাকা মিরপুর পশ্চিম শেওড়াপাড়ার শামীম সরণি গলি পথে দেখা যায় বোরকা পরিহিত এক নারী রাস্তার পথচারীদের হাতে ধ’রিয়ে দিচ্ছেন একটি কার্ড।কার্ডের মধ্যে লেখা থাকে ব্য’ক্তির নাম ও মোবাইল নাম্বার। ফোন দিলে রানা ভাই নামের এক লোক ফোন রিসিভ করে কথা বলে।বিভিন্ন মাধ্যম থেকে খোঁ’জ পাওয়া যায়, কেবল মিরপুর কিংবা ফার্মগেট এলাকায় শুধু এই ব্যবসা চলে না, ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন কায়দা ব্যবহার করে দে’হ ব্যবসা করে আ’সছে।

ভিজিটিং কার্ডের নম্বরধারীরা সাধারণত চারটি ভাগে রাজধানীতে যৌ’’নক’র্মী সরবরাহ করে। প্রথমত যৌ’’নক’র্মী কে ভিজিটরের বাসার ঠিকানায় পৌঁছে দেয়া, দ্বিতীয়ত যৌ’’নক’র্মী ও ফ্ল্যাট ভিজিটরকে নি’রাপদে নিয়ে আসা, তৃতীয়ত হোটেল কক্ষে যৌ’’ন মি’লনে নি’রাপত্তার ব্যব’স্থা করা এবং চতুর্থ প্রাইভেট পরিবহন ও পার্ক। হিসাব করে দেখা গেছে ঢাকার মধ্যে রয়েছে প্রায় এক হাজারের মত আবাসিক হোটেল। এসব হোটেল গু’লোতে চলে দিন রাত অবাধে দে’হ ব্যবসা।

বিভিন্ন মহল থেকে জা’না গেছে হোটেল মালিকেরা নাকি প্রতি মাসে প্রশা’সনকে নাকি মোটা অংকের টাকা দেয়।নাম প্র’কাশ না করার শর্তে পর্বতা সেনপাড়ার এক ব্য’ক্তি জা’নান, মিরপুর এলাকায় গত কয়েক মাস ধ’রে আবাসিক হোটেলে অ’বৈ’ধ ব্যবসা ব’ন্ধ ছিল। তবে স’ম্প্রতি হোটেল মালিকরা মোটা অ’ঙ্কের অর্থ ব্যয় করে নতুন করে ওই ধ’রনের অ’বৈ’ধ ব্যবসা শুরু করেছে।