সব
বাংলা একাত্তর ডেস্কঃ ফেরি যুগ পেরিয়ে সেতুর যুগে, আর এখন অপেক্ষা পদ্মা সেতু উদ্বোধনের। পর্যটকরা বলছেন, দেশের এ মেগা প্রকল্প চালু হলে পুরোপুরি মসৃণ হবে পথ। কক্সবাজারের চেয়ে কম সময়ে আসা যাওয়া করা যাবে ঢাকা-কুয়াকাটায়। এর আগে ঢাকা-কুয়াকাটা সড়কপথে চলাচল এতোদিন ছিলো বেশ চ্যালেঞ্জিং।
পর্যটকদের যুক্তি, ঢাকা থেকে কক্সবাজার সড়কপথে দূরত্ব প্রায় ৪৪৫ কিলোমিটার। তা কুয়াকাটায় ২৯৪ কিলোমিটার। পদ্মাসেতু খুলে দিলে সাগরকন্যায় যেতে কক্সবাজারের চেয়ে কম সময় লাগবে।
এদিকে, ২৫ জুন থেকে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের খবরে পর্যটনশিল্প নিয়ে জেগেছে নতুন আশা। ভালো কিছু ও নতুন বিপ্লবের প্রত্যাশায় পরিবহন সংশ্লিষ্টরাও। এই রুটের একাধিক চালক জানিয়েছেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়ি নিয়ে সড়কে বসে থাকতে হবে না। প্রতিদিন একাধিক ট্রিপ দেয়ার সুযোগ হবে বলে মনে করছেন তারা।
অন্যদিকে, হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীরাও স্বপ্ন দেখেছেন। বিশ্বাস, বাড়বে দেশি-বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা। সেটা মাথায় রেখে আন্তর্জাতিক মানের খাবার ব্যবস্থাসহ নিচ্ছেন নানা প্রস্তুতি। পর্যটকেরা খুব ভালো সুবিধা পাবেন শুধুমাত্র পদ্মাসেতুর কারণে
পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, পদ্মাসেতু চালু হলে পাল্টাবে আর্থসামাজিক অবস্থার। সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান। এদিকে, একই প্রত্যাশা কুয়াকাটার সাধারণ মানুষের। অপেক্ষা করছেন পদ্মাসেতুর উদ্বোধনের।