এক সময়ের প্রভাবশালী ওসি ‘প্রদীপ’ এখন জেলে বসে কাঁদছে (ভিডিও)

| আপডেট :  ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০২:১৪ অপরাহ্ণ | প্রকাশিত :  ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০২:১৪ অপরাহ্ণ

এক সময় প্রবল প্রতাপশালী ওসি প্রদীপ এখন কক্সবাজার কা’রাগারের কনডেম সেলে মৃ’ত্যুর প্রহর গুনছেন। তার মৃ’ত্যুদ’ণ্ডের রায় অনেকের খুশির কারণ। স্থানীয়রা বলছেন আইনের মারপ্যাঁচে অ’পরাধে জড়ানো প্রদীপ-লিয়াকতের মত ব্যক্তিদের যারা প্রশ্রয় দিয়েছেন তাদেরও বিচার হওয়া দরকার।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে কথিত ব’ন্দুক-যু’দ্ধে হ’তাহতের বহু ঘটনার সাক্ষী কক্সবাজার শহর। তবে একটি ঘটনা বদলে দিয়েছে অনেক কিছু। অ’ভিযোগপত্রে বলা হয়, মা’দক নির্মূলের নামে টেকনাফ থানায় নিরীহ মানুষের ও’পর ওসি প্রদীপের নি’র্যাতন-নি’পীড়নের কাহিনী জেনে গিয়েছিলেন সাবেক সে’না কর্মকর্তা সিনহা ও তার সঙ্গীরা। প্রদীপের অ’ত্যাচারের শি’কার কিছু মানুষের সাক্ষাতকারও নিয়েছিলেন তারা।

সেটাই কাল হয়ে দাড়ায় সিনহার জীবনে। বি’পদ আঁচ করতে পেরে সিনহা ও তার দলকে খুঁজতে থাকেন প্রদীপ। তার পরিকল্পনাতেই ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে সামলাপুর চেকপোস্টে হ’’ত্যা করা হয় সে’নাবা’হিনীর এক সময়ের চৌকস কর্মকর্তাকে।

বিচারবহির্ভূত হ’’ত্যাকাণ্ডসহ নানা বিতর্ক সামনে আনা মেজর সিনহা মোহাম্ম’দ রাশেদ খান হ’’ত্যা মা’মলার রায় কার্যকরের মধ্য দিয়ে দেশে আইনের আবরণে থেকে অ’পরাধ করার প্রবণতা অনেকাংশে কমবে এমনটাই প্রত্যাশা সাধারণ মানুষের।ভু’ক্তভোগীরা জানান, প্রদীপের মৃ’ত্যুদ’ণ্ডের রায়ে খুশি তারা। তবে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি করেন।

স্থানীয় বাসিন্দা জামাল হোসেন জানান, ভবি’ষ্যতে আর কেউ যাতে এ ধরণের অ’পকর্ম করতে সাহস না পায়। সেজন্য প্রদীপ-লিয়াকতের মত ব্যক্তিদের যারা প্রশ্রয় দিয়েছেন তাদেরও আইনের আওতায় আনা জরুরি।