মায়ের জন্যই সন্তান বুদ্ধিমান হয়: গবেষণা

| আপডেট :  ৩০ আগস্ট ২০২১, ০৪:১২ পূর্বাহ্ণ | প্রকাশিত :  ৩০ আগস্ট ২০২১, ০৪:১২ পূর্বাহ্ণ

আন্ডারস্টছান্ডিং মাদারস জে’নেটিকস’ নামের এই সমীক্ষায় দেখা গেছে, মায়ের সঙ্গ, ছোঁয়া, আবেগ শি’শুর আইকিউ উন্নত করে। একজন শি’শুর বুদ্ধিমত্তা নির্ভর করে তার মায়ের জিনের ওপর। সেখানে বাবার জিনের কোনো ভূমিকা নেই বললেই চলে।

মা হচ্ছেন একজন পূর্ণাঙ্গ নারী, যিনি গর্ভধারণ, সন্তানের জ’ন্ম তথা সন্তানকে বড় করে তোলেন। তিনিই অভিভাবকের ভূমিকা পা’লনে সক্ষম ও মা হিসেবে সর্বত্র পরিচিত।

‘আন্ডারস্টছান্ডিং মাদারস জে’নেটিকস’ নামের এই সমীক্ষায় দেখা গেছে, মায়ের সঙ্গ, ছোঁয়া, আবেগ শি’শুর আইকিউ উন্নত করে। একজন শি’শুর বুদ্ধিমত্তা নির্ভর করে তার মায়ের জিনের ওপর। সেখানে বাবার জিনের কোনো ভূমিকা নেই বললেই চলে।

গবেষণায় দেখা যায়, শি’শুর ইন্টালিজেন্স কোশেন্ট (আইকিউ) কতটা উন্নত হবে তা নির্ভর করে কন্ডিশনিং জিনের ওপর। এই জিন শি’শু তার মায়ের কাছ থেকে পায়। প্রথমে একদল ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা করে এই তথ্য আবিষ্কার করেন গবেষকরা।

পরীক্ষায় দেখা যায়, সদ্যোজাত ইঁদুরেরা যারা মায়ের জিন বেশি পেয়েছে তাদের মাথাটা বেশ বড়, দে’হ ছোট, তারা বেশি বুদ্ধিমান। অন্যদিকে যে সব ইঁদুর ছানার শ’রীরে পুরুষ জিন বেশি, তাদের মাথাটা ছোট, দে’হ বড়, তারা অপেক্ষাকৃত কম বুদ্ধিমান।

মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০০ জন শি’শুর ওপর একটি পরীক্ষা করে। সেখানে দেখা যায়, যে সন্তানেরা মায়ের বেশি ঘনি’ষ্ঠ, মায়ের স’ঙ্গে বেশি সময় কাটায় তারা মাত্র দু’বছর বয়সে, বয়সের তুলনায় ক’ঠিন ও জটিল কোনো খেলা যেমন ‘পাজল’র সমাধান ক’রতে পারে।

ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মায়ের স’ঙ্গে ঘনি’ষ্ঠতা শি’শুর মস্তিষ্ক উন্নত হয়। এছাড়া মায়ের ঘনি’ষ্ঠ শি’শুরা কম নি’রাপ’ত্তাহীনতায় ভোগে।