সব
আদমদীঘিতে মাত্র এক মাস আগে কাঁচামরিচের কেজি ছিল ২০০ টাকা। সেই মরিচই এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকায়। মরিচ তুলতে যে মজুরি দিতে হচ্ছে, সেই টাকাও উঠছে না বলে দাবি চাষিদের।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চলতি মৌসুমে তিন শতাধিক বিঘা জমিতে কাঁচামরিচ চাষ করা হয়। গত বছরের তুলনায় এবার বেশি মরিচ চাষ হয়। আগস্টে উপজেলার পাইকারি বাজারে মরিচের দাম ২০০ টাকা ছিল। সে সময় কৃষকের মুখে হাসি থাকলেও নাভিশ্বাস ওঠে ক্রেতাদের। এক মাস পর গতকাল মঙ্গলবার হাটবাজারগুলোতে ১০ থেকে ১৫ টাকায় বিক্রি হয়।
সালগ্রামের চাষি আলতাফ আলী খাঁ বলেন, জমি থেকে মরিচ তুলতে এক নারী শ্রমিককে ২৫০ টাকা মজুরি দিতে হয়। এই শ্রমিক সারাদিনে ২০ কেজি মরিচ তোলেন। মরিচ বিক্রি করে শ্রমিকের মজুরিও তোলা যাচ্ছে না এখন। এ বিষয়ে পাইকার আব্দুর রাজ্জাক জানান, প্রতিবছরই এই সময় কাঁচামরিচের দাম কমে যায়।
৩৫ বছরের ছোট কনের সাথে বিয়ের পিঁড়িতে অধ্যাপক শওকত আলী 
ই’সলাম গ্রহণ করায় লা’শ নেয়নি বাবা, মায়ের সঙ্গে শেষ দেখা হলো না সাঈদের! 
স্ত্রী চলে গেছেন তাই বিয়ের খরচ ফেরত চেয়ে শ্বশুরবাড়ি এলাকায় মাইকিং 
নলছিটিতে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ সাবেক ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে 
বৃদ্ধাশ্রমে চিরবিদায় নিলেন প্রকৌশলী বাবা, জানাজায় অংশ নেয়নি সন্তানরা