সব
গত ২৭ মে সোনাগাজী উপজেলার চর দরবেশ এলাকায় নিজের প্রেমিকাকে ধর্ষণ করেছিলেন জিয়াউল হক জিয়া নামে এক তরুণ। ঘটনার দিনই ভুক্তভোগী তরুণী জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করে। এ ঘটনায় ২৯ মে জিয়াকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। আর এরপরই দুই পরিবারের মাঝে বিয়ের সমঝোতা হয় এবং এর প্রেক্ষিতে কারাগারে ধর্ষণের শিকার তরুণী এবং ধর্ষকের বিবাহ সম্পন্ন হয়।
ফেনী জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ভুক্তভোগীর মামলার প্রেক্ষিতে গত ২৯ মে জিয়াকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে আদালতে আবেদন করা হয় যে, জামিন পেলেই ধর্ষণের শিকার প্রেমিকাকে বিয়ে করবেন জিয়া। পরে ধর্ষণ মামলায় জামিনের বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশের পর আজ বৃহস্পতিবার(১৯ নভেম্বর) দুপুরে ফেনী জেলা কারাগার প্রাঙ্গণে আসামির সঙ্গে ভুক্তভোগী তরুণীর বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এসময় দুই পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুজ্জামান, কাজী আবদুর রহিম, দুই পক্ষের আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। মোট ছয় লাখ টাকা দেনমোহরে এ বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
৩৫ বছরের ছোট কনের সাথে বিয়ের পিঁড়িতে অধ্যাপক শওকত আলী 
ই’সলাম গ্রহণ করায় লা’শ নেয়নি বাবা, মায়ের সঙ্গে শেষ দেখা হলো না সাঈদের! 
স্ত্রী চলে গেছেন তাই বিয়ের খরচ ফেরত চেয়ে শ্বশুরবাড়ি এলাকায় মাইকিং 
নলছিটিতে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ সাবেক ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে 
বৃদ্ধাশ্রমে চিরবিদায় নিলেন প্রকৌশলী বাবা, জানাজায় অংশ নেয়নি সন্তানরা