সব
বাংলাদেশে সবচেয়ে ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা সিলেট। গত শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সিলেট অঞ্চলে ধাপে ধাপে চারবার ভূমিকম্প হয়েছে। এমনকি মধ্যরাতেও আরও একবার ভূমিকম্প অনূভূত হয়েছে। আর এর ফলে ভূমিকম্পের আতঙ্কে সিলেটের অনেক মানুষ বহুতল ভবন ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে টিনশেডে যাচ্ছেন।
সরেজমিনে সিলেটের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে দেখা ভূমিকম্পের আতঙ্কে বহুতল ভবন ছেড়ে অনেকে নিরাপদ হিসেবে টিনশেডের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। এমনকি যারা বহুতল ভবনে ভাড়া ছিলেন তাদের অনেকে পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়িতে চলে গিয়েছেন। আর যাদের টিনশেড বাড়িতে ওঠার মতো কোনো ব্যবস্থা নেই তারা অনেকটাই আতঙ্কের মধ্যে বহুতল ভবনে আছেন।
সিলেটের সুবিদবাজারের বাসিন্দা আখতার হোসেন জানান, পর পর কয়েকটি ছোট ভূমিকম্প হওয়ায় বড় ভূমিকম্পের আতঙ্কে রয়েছেন তারা এবং বহুতল ভবনে থাকতে ভয় পাচ্ছেন। তাই পরিবারের সদস্যদের গ্রামের বাড়ি বড়লেখায় পাঠিয়ে দিয়েছেন। বাড়িতে টিনশেডের ঘর হওয়ায় অনেকটা নিরাপদ।
এ বিষয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুর ও পরিবেশ কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম বলেন, যেকোনো স্থানে বড় ভূমিকম্প হওয়ার আগে ও পরে ছোট ছোট ভূমিকম্প হয়। বাংলাদেশের মধ্যে সিলেট অঞ্চল ভূমিকম্পের অধিক ঝূঁকিপূর্ণ এলাকার মধ্যে পড়েছে। সেদিক থেকে আগামী কমবেশি ১০ দিন সিলেটের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রসংগত, সিলেটে শনিবার সকাল ১০টা ৩৬ মিনিটে ৩ দশমিক শূন্য রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প হয়। দ্বিতীয় ঝাঁকুনি ১০টা ৫০ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডে ৪ দশমিক ১ রিখটার স্কেলে। তৃতীয়টা ১১টা ২৯ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডে ২ দশমিক ৮ মাত্রা এবং চতুর্থটি ২টার দিকে ৪ দশমিক শূন্য রিখটার স্কেলে কেঁপে ওঠে সিলেট।
৩৫ বছরের ছোট কনের সাথে বিয়ের পিঁড়িতে অধ্যাপক শওকত আলী 
ই’সলাম গ্রহণ করায় লা’শ নেয়নি বাবা, মায়ের সঙ্গে শেষ দেখা হলো না সাঈদের! 
স্ত্রী চলে গেছেন তাই বিয়ের খরচ ফেরত চেয়ে শ্বশুরবাড়ি এলাকায় মাইকিং 
নলছিটিতে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ সাবেক ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে 
বৃদ্ধাশ্রমে চিরবিদায় নিলেন প্রকৌশলী বাবা, জানাজায় অংশ নেয়নি সন্তানরা