সব
বি’তর্কি’ত বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা নাসরিনের দে’হরক্ষী নিজের মা’থায় গু’লি করে আত্মহ’’ত্যার চেষ্টা করেছিলো বহুদিন আগে। পুলিশ জানিয়েছে, তার ডান চোখের ও’পরে গু’লি লেগেছিলো।
২০১৫ সালের ২৪ আগস্ট সন্ধ্যার এই ঘটনাটি সেসময় টাইমস অব ইন্ডিয়া ও বার্তা সংস্থা পিটিআইসহ প্রায় সবগুলো গণমাধ্যমে প্রকাশ পায়। তসলিমা নাসরিনের নিরাপত্তায় ওই দে’হরক্ষীকে নিয়োগ করেছিলো ভারত স’রকার।
ভারতের সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (সিআরপিএফ) ওই জওয়ান কেন আত্মহ’’ত্যার চে’ষ্টা করেছে তা নিয়ে ত’দন্ত করে দেশটির পুলিশ। এমনকি সুমিত ভার্গিজ নামের ওই কন্সটেবলের মোবাইল ফোনের রেকর্ড নিয়েও করা হয় ব্যাপক ত’দন্ত।
ঘটনার বহুদিন পর সুমিতের মোবাইল ফোনে তসলিমার দেয়া কয়েকটি ক্ষুদেবার্তা আ’পত্তিকর বলেও জানিয়েছে পুলিশ। তাদের দুজনের মধ্যে অ”নৈতিক কোন সম্পর্ক রয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এমনকি তাদের মধ্যে কয়েক দফা শা’রিরীক স’ম্পর্কও হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে প্রাথমিকভাবে পুলিশ স’ন্দেহ করেছিল বি’ষাদগ্রস্থ হওয়ার কারণে সে আত্মহ’’ত্যার চে’ষ্টা করে থাকতে পারে।
সেদিন গু’লির শব্দ শুনতে পেয়ে তসলিমা নাসরিনের গৃহকর্মীরা সুমিতের ঘরে যায়। পরে তারা ঘটনাটি কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে। সি’আরপিএফ জওয়ানকে দ্রুত এআইআইএমএস ট্রমা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।