সব
সারাদেশ: সিলেট অঞ্চলের শ্রীমঙ্গলের একটি বাড়ির ছাদে পাওয়া গেছে ‘কালনাগিনী’ সাপ। পরে বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনে খবর দেয়া হলে তারা সাপটিকে উদ্ধার করে। শ্রীমঙ্গল পৌরসভার কালীঘাট রোডে অবস্থিত জুয়েল কানুর বাড়ির তিন তলার ছাদ থেকে শুক্রবার (২৭ মে) সাপটি উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক সজল দেব জানান, বুধবার দুপুরে বাসার ছাদে কাপড় রোদে দিতে গেলে ওই বাসার এক নারী সাপটিকে দেখতে পান। পরে আতঙ্কিত হয়ে শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনে খবর দেন। খবর পেয়ে সেখানে যাওয়ার পর সাপটিকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। দুই দিন পর অনেক খোঁজাখুঁজি করে সাপটিকে শুক্রবার উদ্ধার করা সম্ভব হয়। সাপটির শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে শিগগিরই লাউয়াছড়া বনে অবমুক্ত করা হবে বলে জানান তিনি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর এবং বন্যপ্রাণী গবেষক ড. কামরুল হাসান বলেন, “কালনাগিনী বিষহীন সাপ। এই সাপের কামড়ে মানুষ মারা যায় না। সাপুড়ে, যারা সাপখেলা দেখায় তারা এটাকে নিয়ে ভ্রান্ত কল্পকাহিনী রচনা করে। এর ফলে মানুষের মনে ভীতি সৃষ্টি হয়। মানুষ ‘কালনাগিনী’ শব্দটাকে বিষাক্ত হিসেবে মনে করে এবং দেখা মাত্রই এই নিরীহ সুন্দর সাপটিকে হত্যা করে থাকেন। অথচ এই সাপ মারা ঠিক না।”
অধ্যাপক আরো বলেন, “কালনাগিনী সাপ দিবাচর এবং শান্তস্বভাবের। দিনের বেলায় সাধারণত এরা ঘোরাফেরা করে। এরা ছোট ব্যাঙ, ছোট পাখি, পাখির ডিম, কীট-পতঙ্গ, ছোট বাদুর প্রভৃতি খেয়ে থাকে”।
৩৫ বছরের ছোট কনের সাথে বিয়ের পিঁড়িতে অধ্যাপক শওকত আলী 
ই’সলাম গ্রহণ করায় লা’শ নেয়নি বাবা, মায়ের সঙ্গে শেষ দেখা হলো না সাঈদের! 
স্ত্রী চলে গেছেন তাই বিয়ের খরচ ফেরত চেয়ে শ্বশুরবাড়ি এলাকায় মাইকিং 
নলছিটিতে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ সাবেক ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে 
বৃদ্ধাশ্রমে চিরবিদায় নিলেন প্রকৌশলী বাবা, জানাজায় অংশ নেয়নি সন্তানরা