সব
শেরপুর সদরে এক মা’নসিক ভারসাম্যহীন (পা’গলী) নারীকে দলবেঁ’ধে ধ”ণের অভিযোগে দুইজনকে আ’টক করেছে স্থানীয়রা। পরে তাদের গণধো’লাই দিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রোববার (৫ ডিসেম্বর) রাত ১১টার দিকে উপজে’লার মোকসেদপুর খোলা মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
আ’টককৃতরা হলেন: চ’রমুচারিয়া ইউনিয়নের মাছপাড়ার দুলাল মিয়ার ছেলে হকার ফকির ও পাকুড়িয়া ইউনিয়নের বরাটিয়ার ফেকা মিয়ার ছেলে আচার বিক্রেতা হামেদ। এ ঘটনায় জ’ড়িত আরো দুইজন নন্দীর পাড়ার জুয়েল ফকির ও পুরান পাড়ার আলম পা’লিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এলাকাবাসী জানায়, গত কয়েকদিন ধরে অ’জ্ঞাত এক মানষিক ভারসাম্যহীন (পা’গলী) নারী শেরপুর সদর উপজে’লার মোকসেদপুর নন্দীর বাজারে ঘোরাফেরা করে আসছিল। রোববার রাত ১১টার সময় ওই পা’গলীকে জো’রপূর্বক ধরে মোকসেদপুর খোলা মাঠে নিয়ে ফকির, আলম, জুয়েল ফকির ও হামেদ ধ”ণ করে।
এসময় পা’গলীর ডাক চি’ৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে ফকির ও হামেদকে আ’টক করে গণধো’লাই দিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। বাকি দুইজন পা’লিয়ে যায়। স্থানীয় আব্দুল মজিদ বলেন, আমরা এমন ন্যক্কারজনক ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শা’স্তি দাবি করছি। পাশেই থাকা রেজাউল ড্রাইভার বলেন, এসব ব’খাটের কারণে এখানে পা’গলীরাও শান্তিতে থাকতে পারে না। তাদের ক’ঠোর বিচার হওয়া দরকার।
শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ত’দন্ত) মো. বন্দে আলী মিয়া বলেন, এ ঘটনার ভি’কটিম অ’জ্ঞাত মা’নসিক ভারসাম্যহীন। সে কোন কথাই বলতে পারছে না। তাই ঘটনাটি কতদূর ঘটেছে তা বুঝা যাচ্ছেনা। বি’ষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।