মামুনুলকাণ্ডে আ’ত’ঙ্কে ‘পুরুষশুন্য’ গ্রাম!

| আপডেট :  ৯ এপ্রিল ২০২১, ০৮:২৬ পূর্বাহ্ণ | প্রকাশিত :  ৯ এপ্রিল ২০২১, ০৮:২১ পূর্বাহ্ণ

সারাদেশ: রয়্যাল রিসোর্টে না’রীসহ হে’ফাজতে ই’সলামের যুগ্ম মহাস’চিব মামুনুল হক আ’ট’কের খবর পেয়ে ছাতক পৌর শহরে তার স’মর্থকদের মি’ছিল থেকে ছাতক থা’নায় হা’ম’লা ভা’ঙচুর এবং

পাচঁ পু’লিশ স’দস্যকে আ’হ’ত করার ঘটনায় গ্রে’প্তার আ’ত’ঙ্কে পু’রুষশুন্য রয়েছে উপজে’লার ই’সলামপুর ইউনিয়নের গনেশপুর, রহমতপুর, ছড়ারপাড়, বাহাদুরপুর, পৌর শহরের চরেরবন্দসহ কয়েকটি গ্রাম।

গত রবিবার রাতে হা’মলার পর ৯৫ জনের নাম উল্লেখ করে মোট ৯০০ জনের বি’রু’দ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মা’ম’লা করা হয়। মা’ম’লার পর থেকে গ্রামের বা’সিন্দারা আ’ত’ঙ্কে বসতভিটা ছে’ড়ে পা’লিয়ে বে’ড়াচ্ছেন।

গ্রে’প্তারের ভ’য়ে দিনের বেলায় হাতেগোনা কয়েকজন পুরুষকে দেখা গেলেও রাতে সে সংখ্যা নেমে আসে শূন্যের কোটায়। বর্তমানে গ্রামের বেশিরভাগ বাড়িতে না’রী ও শি’শুরাই শুধু অবস্থান করছেন। থানা পুলিশের নিয়মিত অ’ভিযানে এলাকাজুড়ে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।

বৃহস্পতিবার বিকেলে সিনিয়র সহকারী পু’লিশ সু’পারের (ছাতক সার্কেল) নেতৃত্বে প্রায় অর্ধশতাধিক পুলিশ সদস্য ছাতক পৌর শহরসহ গনেশপুর গ্রামে মহড়া দিতে দেখা গেছে। মা’ম’লার ত’দন্তকারী কর্মকর্তা ই’ন্সপেক্টর

(অ’পারেশন) মিজানুর রহমান জানান, প্রকৃত দো’ষীদের গ্রে’প্তারের জন্য নিয়মিত অ’ভিযান চা’লানো হচ্ছে। অ’ভিযান অব্যাহত থাকবে কোনো অ’প’রাধি ছা’ড় পাবে না। পুলিশ এব্যাপারে জিরো ট’লারেন্সে রয়েছে।

ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ নাজিম উদ্দিন জানান, এলাকার পরিস্থিতি এখন শান্ত আছে। যারা দো’ষী নয় তারা গ্রামে আসতে বাঁ’ধা নেই। এ ছাড়া কেউ যেন এসে গ্রামে অ’প্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে না পারে সে জন্যে পুলিশ তৎপর রয়েছে।