সব
পাবনার দরিদ্র পরিবারের সন্তান মোছা. জান্নাতুম মৌমিতা মুন্নী। দারিদ্র্যতাকে জয় করে নিজের মেধার জোরে সম্প্রতি তিনি উত্তীর্ণ হয়েছেন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়। তিন হাজার ১১০তম হয়ে সুযোগ পেয়েছেন দিনাজপুরের এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার।
পাবনা মেডিকেল কলেজ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয়া এই পরীক্ষার্থীর নম্বরের মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৬৯.৭৫ নম্বর। কিন্তু অর্থের অভাব এখন মেডিকেলে ভর্তি অনিশ্চিত মুন্নীর।
আর এমন পরিস্থিতিতে মুন্নীর পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী। তার সংগঠন টিম পজিটিভ বাংলাদেশের (টিপিবি) পক্ষ থেকে মুন্নীর ভর্তির খরচ বহন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে গোলাম রাব্বানী জানিয়েছেন, ‘টিম পজিটিভ বাংলাদেশ (টিপিবি) এর পক্ষ থেকে অদম্য মেধাবী বোন, মুন্নীর ভর্তির খরচ বহন করা হবে ইনশাআল্লাহ। এই বোনকে অথবা ওর পক্ষ থেকে কাউকে যোগাযোগ করার আহবান জানাচ্ছি। আমাদের অনেক মেধাবী ও মানবিক ডাক্তার প্রয়োজন।’
জানা গেছে, সুজানগর উপজেলার উদয়পুর গ্রামের বাকীবিল্লাহ ও রওশন আরা খাতুনের চার সন্তানের মধ্যে মুন্নী বড়। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি তার পিতা দরিদ্র ভ্যানচালক। নিজ বাড়ির দুই কাঠা জায়গা ছাড়া কিছুই নেই।
মুন্নীর পিতা বাকীবিল্লাহ বলেন, ব্র্যাক থেকে ২০ হাজার টাকা লোন নিয়ে ভ্যান ক্রয় করেছেন। ভ্যান চালিয়ে যে আয় হয় তাতে সংসারই চলে না আর মেয়ের লেখাপড়ার খরচ চালানো তো দুঃস্বপ্ন।
প্রসঙ্গত, মুন্নী স্থানীয় পোড়াডাঙ্গা হাজী এজেম আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। পরে পাবনার সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পান।
৩৫ বছরের ছোট কনের সাথে বিয়ের পিঁড়িতে অধ্যাপক শওকত আলী 
ই’সলাম গ্রহণ করায় লা’শ নেয়নি বাবা, মায়ের সঙ্গে শেষ দেখা হলো না সাঈদের! 
স্ত্রী চলে গেছেন তাই বিয়ের খরচ ফেরত চেয়ে শ্বশুরবাড়ি এলাকায় মাইকিং 
নলছিটিতে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ সাবেক ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে 
বৃদ্ধাশ্রমে চিরবিদায় নিলেন প্রকৌশলী বাবা, জানাজায় অংশ নেয়নি সন্তানরা