সব
নারায়ণগঞ্জে একটি রিসোর্টে নারীসহ অবরুদ্ধ হওয়ার পর থেকেই দেশজুড়ে আলোচিত সমালোচিত হচ্ছেন হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। গ্রামের চায়ের দোকান থেকে শুরু করে জাতীয় সংসদ সর্বত্রই আলোড়ন তৈরি করেছে বিষয়টি
তবে শুরু থেকেই ওই নারীকে দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছিলেন মাওলানা মামুনুল হক। যদিও ওই নারীর নাম তিনি আমেনা তৈয়বা বললেও তার প্রকৃত নাম ঝর্ণা। তবে এসব আলোচনার মাঝেই মামুনুল হককে নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক ল। এবার মামুনুল হকের বিরুদ্ধে অশ্লীল পেজ ফলো করার প্রমাণ মিলেঋে
সোনারগাঁওয়ের রয়াল রিসোর্ট থেকে মুক্ত হওয়ার পর ফেসবুকে একটি প্রোফাইল থেকে মামুনুল হক লাইভে এসেছিলেন। প্রায় তিন লাখ ফলোয়ার বিশিষ্ট ওই আইডি থেকে লাইভে মামুনুল দাবি করেন, সাথে থাকা নারী তার দ্বিতীয় স্ত্রী। কিন্তু প্রায় তিন লাখ ফলোয়ার বিশিষ্ট যে প্রোফাইল থেকে মামুনুল এসব কথা বলেন সে প্রোফাইলটিতে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে পরশমনি নামে একটি পেজে ফলো দেওয়া রয়েছে।
আর ‘পরশমনি’ নামের ওই পেজে সর্বশেষ কয়েকটি পোস্ট মামুনুল হককে নিয়ে হলেও এর আগেকার বেশিভাগই পোস্টই অশ্লীল বিষয় নিয়ে। অশ্লীল এ পেজটিতে অনেক সময় ধারণকৃত এবং ভাইরাল হওয়া বিভিন্ন ভিডিও প্রকাশ করা হয়ে থাকে। এ ভিডিওগুলোর বেশিরভাগই গোপনে ধারণকৃত।
প্রসঙ্গত, মামুনুল হক যাকে নিজের দ্বিতীয় স্ত্রী বলে দাবি করছেন তিনি মামুনুল হকের ঘনিষ্ঠ বন্ধু শহীদুল ইসলাম ওরফে শহীদুল্লাহর সাবেক স্ত্রী। তাদের আব্দুর রহমান (১৭) ও তামীম (১২) নামে দুজন ছেলে রয়েছে।