সব
না জানি কত কত অ-বাক ক-রার মতন ঘটনার সাক্ষী আমাদের এই সোশ্যাল মিডিয়া । সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন ধরনের ঘটনা বিভিন্ন সময় দেখে থাকি যা আমাদের কখনো কখনো অ-বাক ক-রে তোলে । তার পাশাপাশি করে তোলে হত-ভ-ম্ভো এবং বি-স্মিত। এই সোশ্যাল মিডিয়ার হাত ধরে আমরা যেমন আদিবাসী
সম্প্রদায়ের চাঁদ মনিকে উঠে আসে দেখা যায় তেমনই ঠিক দেখা যায় রানাঘাটের স্টেশন চত্বরে গান গাওয়া রানু মন্ডল কে। যিনি রাতারাতি হয়ে গিয়েছিলেন স্টার তবে আজকে কোন রানাঘাটের রানু মন্ডল বা আদিবাসী সম্প্রদায় চাঁদনীর কথা বলতে আসিনি। বলতে এসেছে এক ধরনের বি-রল ঘটনা যা শুনলে আপনিও অবাক হবেন তার পাশাপাশি শিউরে উঠবেন । বর্তমান যুগে সামান্য ক্লা-ন্তি দূর- করতে আমরা মুখ বুঝেছি সোশ্যাল মিডিয়াতে ।
অর্থাৎ আমরা যত দিন যাচ্ছে ততই যেন নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি সোশ্যাল মিডিয়ার উপর ।এক মুহূর্ত চলতে পারছি না সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়া কাজেই জীবনের প্রতিটা আনন্দ সুখ-দুঃ-খ রা-গ অ-ভি-মান সমস্ত কিছু খুঁজে নিতে চাই সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে । সে সমস্ত দিক থেকে সোশ্যাল মিডিয়া ও আমাদেরকে নিরাশ করে না ।
সাধারণত বিয়ে হল এমন এক ধরনের অঙ্গীকার যেখানে সারা জীবনে প্রশ্ন জড়িয়ে থাকে । কাজেই নিজের পাশাপাশি যদি অন্যের বাড়ির ছেলে বা মেয়ের দায়িত্ব নিতে না সক্ষম হও তাহলে বিয়ে না করাই ভালো । ইতিমধ্যে আমরা একথা জানিয়েছে ভারতের বিভিন্ন বৈচিত্রের দেশ । অর্থাৎ এখানে নানান ধরনের জাতির ধর্মের মানুষ একত্রে বসবাস করে । কাজেই সবক্ষেত্রে বিয়ের নিয়ম যে এক হবে তেমনটা কিন্তু নয় । আর সেই চিত্র ফুটে উঠেছে এই ভিডিওর মাধ্যমে।
সম্প্রতি ইউটিউবে একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে সেখানে কোনো পাহাড়ি এলাকার মানুষের বিয়ে ঘটনা কে তুলে ধরা হয়েছে এবং সেই বিয়ের পদ্ধতি ও রীতিনীতি সাধারণত বিয়ের রীতিনীতি থেকে অনেকখানি আলাদা । সেখানে অভিনব পদ্ধতিতে সিন্দুর দান করা হয় । এমনকি স্বামী এবং স্ত্রী একে অপরকে সিঁদুর পরায় যা অন্যান্য রীতিনীতি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ।
তার পাশাপাশি এক বিশেষ ধরনের ফুলের মালা তারা ব্যবহার করে থাকে তাদের বিয়েতে । সেই সমস্ত ঘটনা নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে । সেই ভিডিও দেখে মানুষ আপ্লুত হয়েছে ভারতে বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন রীতিনীতিকে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে হাতের মুঠোয় দেখতে পেয়ে।