ধ” র্ষ’/ ণের ভিডিও ছ’ড়িয়ে পড়ার ভ’য়ে দুই বছর ধ’রে শা”রী’রিক স’ম্পর্ক প্র’ভাবশালীর সঙ্গে

| আপডেট :  ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ০৯:২২ পূর্বাহ্ণ | প্রকাশিত :  ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ণ

স্থানীয় এক প্র’ভাবশালীর বি’রু’দ্ধে দশম শ্রেণির এক মা’দরাসাছা’ত্রীকে দুই বছর ধ’রে ধ”ণ ও ছবি মোবাইল ফোনে ধারণ করে ব্ল্যা’/কমেইল করার অ’ভিযোগ উঠেছে।ওই শি’ক্ষার্থীর বাবা বা’দী হয়ে তিন জনের বি’রু’দ্ধে কোতোয়ালী থানায় মা’ম’লা করেছেন। তবে মা’ম’লার ১০ দিন পরও পুলিশ কাউকে গ্রে”প্তার করতে পা’রেনি। যদিও পুলিশের দাবি, আ’সা’মিকে গ্রে”প্তারের চে’ষ্টা চলছে।

ধ”ণের শি’কার মে’য়েটির স্ব’জনরা জানান, এলাকার প্র’ভাবশালী আনোয়ার হোসেন বেশ কিছুদিন ধরে মে’য়েটিকে বিভিন্ন প্র’লোভন দেখিয়ে কু’প্র’স্তাব দিয়ে আসছিলেন। বছর দুয়েক আগে মে’য়েটিকে জো’রপূ’র্বক গাড়িতে তু’লে ধ”ণ এবং ভিডিও চিত্র ধারণ করেন। পরবর্তীতে ভিডিও চিত্র ফাঁ”স করে দেওয়ার ভ’য় দেখিয়ে বিভিন্ন সময় আবারও ধ”ণ করেন। সবশেষ ২৫ জানুয়ারি ওই ছা’ত্রীটিকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধ”ণ করেন অ’ভিযু’ক্ত আনোয়ার।

৭ ফেব্রুয়ারি ছা’ত্রীটির বা’বা বা’দী হয়ে কোতোয়ালী থানায় না’রী ও শি’শু নি/’র্যাতন দ’মন আইনে এবং ২০১২ সালের প’র্ণো’গ্রা’ফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মা’ম’লা করেন।মাদরাসার শিক্ষক বলেন, সে আমার ছা’ত্রীর স’ঙ্গে যে কাজটি করেছে তার আমি কঠিন শা’স্তি চাই।

ভি’কটিম জানান, বিভিন্ন বি’ষয়ে আমাকে ভ’য়ভী’তি দেখিয়ে জো’রপূ’র্বক ধ”ণ করে ও ভিডিও চিত্র ধারণ করে।প্রধান আ’সা’মি গ্রে’প্তার না হ’ওয়ায় আ’ত’ঙ্কের মধ্যে রয়েছে ছা’ত্রীর প’রিবার।ভি’কটিমের পরিবার জানান, সে এখনও গ্রে”প্তার হ’য়নি। ভ’য়ের মধ্যে আমাদের দিন কাটছে। তার বি’চার চাই।

ভি’কটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা শেষ করার পর আ’দালতে জ’বানব’ন্দি রে’কর্ড করা হয়েছে। তাদের গ্রে”প্তারের চে’ষ্টা চলছে বলে জানান কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা (ওসি) মোজাফর হোসেন।তিনি বলেন, মা’ম’লাটি ত’দন্তাধীন রয়েছে। মা’ম’লায় যারা আ’সা’মি রয়েছে, তাদেরকে গ্রে”প্তার করতে আমাদের অ’ভি’যান অ’ব্যাহত রয়েছে।