সব
‘সামান্য অ’সুস্থ হলেই মেয়ে পাশে এসে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলতো আমি বড় হলে ডাক্তার হব। তখন তোমার আর ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না।সারাক্ষণ বাড়ি মা’তিয়ে রাখতো আমার ছেলেটি। কিন্তু এখন আমার বাড়িতে এখন শুধুই নি’স্ত’ব্ধতা। বাস আর ট্রাকচালকের খা’মখে’য়ালি’প’নার খে’সারত দিতে হলো আমার পুরো পরিবারকে।’
কথাগুলো বলছিলেন বাস ও ট্রাকের ওভারটেক প্রতিযোগিতায় বাসচাপায় দুই সন্তানসহ অ’ন্তঃ’সত্ত্বা স্ত্রী’কে হা’রানো মাসুদুর রহমান। সড়ক দু’র্ঘট’না’য় গতকাল রবিবার সকালে ১২টার দিকে সিরাজগঞ্জ শহরের এসবি ফজলুল হক সড়কের কালাচাঁন মো’ড় এলাকার দু’র্ঘ’টনা’য় নি’হ’ত হয় তারা।
নি’হ’তরা হলেন- সদর উপজেলার বনবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ইফরাত সুলতানা রুনী (৪০), তার ছেলে মাশবুবুর রহমান (১২) এবং মেয়ে সোয়াইবা রহমান (৬)।
নি’হ’ত শিক্ষিকার বড় ভাই মুশফেকুর সালেহীন বলেন, আমার বোনের সংসারে আনন্দের কোনো কমতি ছিল না। মেয়েটার স্বপ্ন ছিল আকাশ ছোঁয়া। কিন্তু সড়ক দু’র্ঘট’নায় সেই স্বপ্নটাও নি’ভে গেল।
ভাগ্নে সবুজের চশমা মেরামতের জন্য শহরে যায় ওরা। কে জানতো ওটাই ছিলো ওদের বাড়ি থেকে শেষ বের হওয়া।
৩৫ বছরের ছোট কনের সাথে বিয়ের পিঁড়িতে অধ্যাপক শওকত আলী 
ই’সলাম গ্রহণ করায় লা’শ নেয়নি বাবা, মায়ের সঙ্গে শেষ দেখা হলো না সাঈদের! 
স্ত্রী চলে গেছেন তাই বিয়ের খরচ ফেরত চেয়ে শ্বশুরবাড়ি এলাকায় মাইকিং 
নলছিটিতে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ সাবেক ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে 
বৃদ্ধাশ্রমে চিরবিদায় নিলেন প্রকৌশলী বাবা, জানাজায় অংশ নেয়নি সন্তানরা