জা’ল ভোট দিতে লা’ঠি হা’তে নি’জেই কে’ন্দ্র দ’খল করে নেন কা’উন্সিলর

| আপডেট :  ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ০৫:১১ পূর্বাহ্ণ | প্রকাশিত :  ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ০৫:১১ পূর্বাহ্ণ

সকাল আটটা থেকেই সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ চলছিলো টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার কুতুবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে। ভোটারদের দীর্ঘ লাইনও ছিলো সেখানে। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিচ্ছিলেন না’রী ও পু’রুষ ভোটাররা। বেলা পৌনে ১২টায় হঠাৎ করেই পা’ল্টে যায় দৃশ্যপট।

নিজের অবস্থা শো’চনীয় দেখে জা’ল ভোট দিতে যান কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ার হোসেনের লো’কজন। বা’ ধা দেয় অপর কাউন্সিলর প্রার্থী জাহিদুল ইসলামের স’মর্থকরা। আর তাতেই বা’ধে বি’প’ত্তি। শুরু হয় সং’ঘ’র্ষ। লা’ঠি হা’তে সামনে থেকে নে’তৃত্ব দেন সদ্য বিজয়ী কাউন্সিলর আনোয়ার হোসেন। সং’ঘ’র্ষে উভয়পক্ষের কমপক্ষে ১০ জ’ন আহত হয়।

কে’ 0টে ফে’লা হয় সূচি নামের এক না’রীর আ’ঙুল। গু’রুতর আ’হত হ’ন সাতজ’ন। পরে অ’তিরিক্ত পু’লিশ, র্যা ব ও বি’জিবির স’দস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে প’রিস্থিতি নি’য়ন্ত্রণে আনেন। নিজের (আনোয়ারের) স’মর্থক আহত খায়রুল মা’ 0রা গেছে এমন গু’জব রটিয়ে বাকিটা সময় কে’ন্দ্র নিজেদের দ’খলে রাখেন তিনি।

এদিকে ফলাফল ঘোষণা শেষে বিজয়ী হওয়ার পর আরেক খেলায় মেতে উঠেন আনোয়ার হোসেন। তিনিসহ হিং’স্র হয়ে উ’ঠেন তার স’মর্থকরা। শুরু হয় প্র’তিপক্ষ কা’উন্সিলর প্রার্থী জাহিদুল ইসলামের স’মর্থকদের বা’ড়িতে হা’ম’লা। দ’ফায় দ’ফায় চা’লানো হয় হা’ম’লা। ভাং’চুর ও কো’0পা’নো হয় কমপক্ষে ১৫টি বাড়ি। আ’ত’ঙ্কে পু’রুষশূণ্য হয়ে পড়েছে পুরো এলাকা। বিরাজ করছে থ’মথমে প’রিস্থিতি।

সরেজমিনে ওই এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে অধিকাংশ ঘরেই ঝু’লছে তা’লা। কিছু কিছু বাড়িতে না’রী ও ছোট ছোট ছে’লে-মে’য়ে ছা’ড়া তেমন কোন ও লো’ক চোখে প’ড়েনি। সদ্য বিজয়ী কা’উন্সিলর আনোয়ার হোসেন ও প’রাজিত প্রা’র্থী জাহিদুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চে’ষ্টা করা হলেও তাদের এলাকায় পা’ওয়া যা’য়নি।

হা”ম লা ও ভাং’চু’রের বিষয়ে ভূঞাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশিদুল ইসলাম জানান, বর্তমানে প’রিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ওই এলাকায় নিয়মিত পু’লিশ টহল দিচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত কেউ কোনও অ’ভিযোগ দে’য়নি। অ’ভিযো’গ পেলে প্রয়োজনীয় ব্য’বস্থা গ্রহণ করা হবে।