ভিসি ও ডিনের আ’ক্রোশের শি’কার সামিয়া রহমান মৃ’ত্যু শ’য্যায়! অকাল মৃ’ত্যু ঘটলে আমরা রে’হাই দেব না

| আপডেট :  ৩১ জানুয়ারি ২০২১, ০৬:১১ পূর্বাহ্ণ | প্রকাশিত :  ৩০ জানুয়ারি ২০২১, ০৫:৩৯ অপরাহ্ণ

সবার অবগতির জন্যে জানাচ্ছি যে আমার কন্যা সামিয়া রহমানকে তার নামে মুদ্রিত নিবন্ধে ফুকোর বক্তব্যের কিছু অংশ প্লেগারিজমের দায়ে অ’ভিযুক্ত করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন সাদেকা হালিমের সিন্ডিকেট চ’ক্রটি তার পদাবনতি ঘটিয়েছে। অথচ বি’তর্কি’ত এই নিবন্ধটি সামিয়া লেখেনি, সে তাতে স্বাক্ষর করেনি এবং নিজেও জমা দেয়নি। সামিয়ার নামে এই কাজটি করেছিল ষ’ড়যন্ত্রীদের পক্ষে ক্রি’মিনোলজির সহকারী অধ্যাপক মারজান।

বি’ষয়টি সামিয়া রহমান পরে জানার পর সে এর তীব্’র প্র’তিবাদ জানায় এবং নিবন্ধটি যে সে লেখেনি সে বি’ষয়ে তার সকল প্রমাণ পত্র পেশ করে। কিন্তু ভিসি আক্তারুজ্জামান ও ডিন সাদেকা হালিম তার সকল প্রমাণ পত্র উপেক্ষা করে। কারণ পূর্ব থেকেই তারা সামিয়ার প্রতি বি’রূপ ও ‘হিংসাপরায়ণ ছিল। তারা ক্ষ’মতায় আসার পর সামিয়াকে শা’স্তি দিতে মারজানকে দাবার ঘুটি হিসাবে ব্যবহার করে এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে।

গত তিন বছর যাবত ভিসি আক্তারুজ্জামান ও ডিন সাদেকা হালিম বিভিন্ন সময়ে সামিয়াকে চূড়ান্ত ভাবে অ’পমানিত ও বি’পর্যস্ত করেছে। ট্রা’ইবুনালের পর্যবেক্ষণ ও অন্যান্য অধ্যাপকদের মতামত উপেক্ষা করে তারা বি’চারের নামে প্র’হসন করে সামিয়াকে প’দাবনতি করে সহকারী অধ্যাপক করেছে এবং তাদের ষ’ড়যন্ত্রের দাবার ঘুটি মারজানকে পুরস্কার স্বরূপ পূর্বেই স্কলারশিপ দিয়ে আমেরিকায় পাঠিয়ে দিয়েছে ।

ভিসি আক্তারুজ্জামান ও ডিন সাদেকা হালিমের ব্’যক্তিগত আ’ক্রোশের শি’কার নি’র্যা’তিত সামিয়া রহমান কয়েকবার আত্মহ’’.. চে’ষ্টা করেছে। কিন্তু আমাদের ও তার স্বা’মী ও স’ন্তানদের কড়া পাহারায় তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। কিন্তু এখন আমাদের পক্ষেও তাকে এ ভাবে বাঁ’চিয়ে রাখা আর সম্ভব হচ্ছে না।

সামিয়া বলতে গেলে এখন মৃ’’ত্যু শ’য্যায়। আশংকা করছি শীঘ্রই আমাদের অ’জ্ঞাতে সে হয়তো মৃ’’ত্যুকেই ব’রন করে নেবে। ডাক্তার বলেছেন মা’ন’সিক বি’পর্যয়ে তার শা’রী’রিক অবস্থা গভীর সং’কটে। লাংস অত্যন্ত দু’র্বল , অক্সিজেন লেভেল এখন একাত্তরে।বেঁ’চে থাকার জন্যে নুন্যতম প্রয়োজন নব্বই। আমাদের সতর্কতা সত্ত্বেও অ’নকাংখিত তার এই দুঃ’খজনক মৃ’’ত্যু যদি ঘটে তার জন্যে একমাত্র দায়ী ভিসি আক্তারুজ্জামান ও ডিন সাদেকা হালিম।

তার মৃ’’ত্যু ঘটলে আমরা কারো দোয়া বা সহানুভূতি চাই না। কারণ আপনাদের অধিকাংশই ইতোমধ্যে সামিয়ার চ’রিত্র হ’ননে বিপুল উৎসাহ, আনন্দ পেয়েছেন। বাংগালি জাতির চরিত্রে এটাই স্বাভাবিক।তবে সামিয়ার অকাল মৃ’’ত্যু ঘটলে এর জন্যে দা’য়ী ভিসি আক্তারুজ্জামান ও তার ডিন সাদেকা হালিমকে আমরা রে’হাই দেব না।লিখেছেন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত সামিয়া রহমানের বাবা কাজী মাহমুদুর রহমান।