সেই শিক্ষিকার লা’শ দেখে যা বললেন নাটোরের এসপি

| আপডেট :  ১৪ আগস্ট ২০২২, ১২:১৮ অপরাহ্ণ | প্রকাশিত :  ১৪ আগস্ট ২০২২, ১২:১৮ অপরাহ্ণ

নাটোরে কলেজছাত্রকে বিয়ে করা সেই শিক্ষিকার লা’শ উ’দ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনা নিয়ে নাটোরের পুলিশ সুপার (এসপি) লিটন কুমার সাহা বলেছেন, প্রাথমিকভাবে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। আপনারা জানেন, সামাজিকমাধ্যমে এটি একটি বহুল আলোচিত-সমালোচিত ঘটনা। মা’নসিক চা’পের কারণে এটি আত্মহ’’ত্যা কি না, আমরা ত’দন্ত করছি।

রোববার (১৪ আগস্ট) সকালে ওই শিক্ষিকার ম’রদেহ উ’দ্ধারের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। নি’হত শিক্ষিকা মোছা. খাইরুন নাহার গুরুদাসপুর উপজে’লার চাঁচকৈড় পৌর এলাকার মো. খয়ের উদ্দিনের মেয়ে। তিনি উপজে’লার খুবজীপুর এম হক ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।

এদিকে খায়রুন নাহার আত্মহ’’ত্যা করেছেন নাকি তাকে হ’’ত্যা করা হয়েছে সেটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। নি’হত শিক্ষিকার স্বামী মামুনের দাবি অনুযায়ী আত্মহ’’ত্যা করেছেন তার স্ত্রী। তবে কথাবার্তা ও চালচলন স’ন্দেহজনক হওয়ায় মামুনকে আ’টক করেছে পুলিশ।

পুলিশ জানিয়েছে, রাত ৩টার দিকে মামুন তার প্রতিবেশীদের ডেকে এনে বলেন কায়রুন নাহার আত্মহ’’ত্যা করেছেন। প্রতিবেশীরা তার ঘরে গিয়ে দেখেন খায়রুন নাহারের নিথরদেহ মেঝোতে শোয়ানো অবস্থায় রাখা আছে।

এদিকে ম’রদেহ উ’দ্ধারের সময় খায়রুন নাহারের গ’লায় আ’ঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। ফলে তিনি আত্মহ’’ত্যা করেছেন নাকি তাকে হ’’ত্যা করা হয়েছে সেটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আত্মহ’’ত্যা করলেও তার ম’রদেহ কেন নামানো হলো? কিসের সাথে তিনি আত্মহ’’ত্যা করেছিলেন এসব প্রশ্নের উত্তর মেলাতে পারছে না পুলিশ।

জানতে চাইলে নাটোর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের পরিদর্শক শাহাদত হোসেন বলেন, নি’হতের লা’শ উ’দ্ধার করে সু’রতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। নি’হতের গ’লায় আ’ঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। লা’শ ম’য়নাত’দন্তের পর এটি হ’’ত্যা নাকি আত্মহ’’ত্যা সেটি বোঝা যাব।