সেই পুলিশ কর্মকর্তার দেহরক্ষী ছিলেন আত্মহ’ননকারী কনস্টেবল

| আপডেট :  ২১ জুলাই ২০২২, ০১:১২ অপরাহ্ণ | প্রকাশিত :  ২১ জুলাই ২০২২, ০১:১২ অপরাহ্ণ

মাগুরার শ্রীপুর উপজে’লা থেকে খুলনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লাবনী আক্তারের ঝু’লন্ত ম’রদেহ উ’দ্ধার করেছে পুলিশ। এদিকে, একই জে’লা থেকে মাহমুদুল হাসান (২৩) নামে এক পুলিশ কনস্টেবলের মাথায় গু’লিবিদ্ধ ম’রদেহ উ’দ্ধার করা হয়েছে। জানা গেছে, পুলিশ কনস্টেবল নিজ অ’স্ত্রে আত্মহ’নন করেন। এর আগে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লাবনী আক্তারের দেহরক্ষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন কনস্টেবল মাহমুদুল হাসান।

আজ বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) সকালে মাগুরার শ্রীপুর উপজে’লার সারঙ্গদিয়া গ্রামের নানাবাড়ি থেকে অ্যাডিশনাল এসপির ম’রদেহ উ’দ্ধার হয়। আর বুধবার (২০ জুলাই) দিবাগত রাত ১১টার দিকে মাহমুদুল হাসানের ম’রদেহ পাওয়া যায় মাগুরা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের ছাদে।

লাবনী আক্তার মাগুরার শ্রীপুর উপজে’লার কাদের পাড়া ইউনিয়নের পরালিদহ গ্রামের শফিকুল আজমের মেয়ে। তিনি খুলনা ডিএসবির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আর মাহমুদুল হাসান নিজের স’রকারি অ’স্ত্র দিয়ে গু’লি করে আত্মহ’’ত্যা করেছেন।

তার বাড়ি কুষ্টিয়া জে’লার দৌলতপুরে। তিনি দেড় মাস আগে মাগুরায় বদলি হন। এর আগে তিনি খুলনা কর্মরত ছিলেন। বি’ষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) কামরুল হাসান। তিনি জানান, দুজনের লা’শই উ’দ্ধার করা হয়েছে।

কামরুল হাসান জানান, এক সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লাবনী আক্তারের দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করতেন মাগুরায় পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের ছাদে আত্মহ’নন করা পুলিশ কনেস্টবল মাহমুদুল হাসান। তবে তাদের মৃ’ত্যুর ঘটনার কোনো যোগসূত্র আছে কিনা সে বি’ষয়ে তিনি কোনো তথ্য দিতে পারেননি।