সব
স্বামী বাইরে থাকায় ঘরের দরজা না লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন চার মাসের অ’ন্তঃসত্ত্বা। এ সুযোগে অন্ধকার ঘরে ঢোকেন প্রতিবেশীর জামাই মিরাজুল ইসলাম। অন্ধকারে স্বামী ভেবে করেন শা’রীরিক মেলামেশাও। কিন্তু বাতি জ্বা’লাতেই দেখেন অন্য কেউ। এরপরই অ’ন্তঃসত্ত্বার চি’ৎকারে পা’লিয়ে যান মিরাজুল।
ঘটনাটি বগুড়ার শেরপুরের। ১০ জুলাই উপজে’লার সুঘাট ইউনিয়নের বিনোদপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটলেও বুধবার অ’ভিযুক্ত মিরাজুলকে গ্রে’ফতার করেছে পুলিশ।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে অ’ন্তঃসত্ত্বা গৃ’হবধূকে কু’প্রস্তাব দিচ্ছিলেন একই গ্রামের আকালুর খালাতো বোনের স্বামী মিরাজুল। কিন্তু তার প্রস্তাবে রাজি হননি গৃ’হবধূ। ১০ জুলাই সন্ধ্যায় গৃ’হবধূর বাড়িতে এসে স্বামীকে নিয়ে বেড়াতে যান তিনি। চার মাসের অ’ন্তঃসত্ত্বা ও অ’সুস্থ হওয়ায় ঘরের দরজা না লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন গৃ’হবধূ।
রাত গভীর হতেই কৌশলে গৃ’হবধূর স্বামীকে বাইরে রেখে ঘরে ঢোকেন মিরাজুল। এরপর তার সঙ্গে শা’রীরিক মেলামেশা করেন। পরে ঘরের বাতি জ্বা’লিয়ে দেখেন তার স্বামী নন। ওই সময় ভু’ক্তভোগীর চি’ৎকারে পা’লিয়ে যান মিরাজুল।
শেরপুর থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় বুধবার রাতে মিরাজুলের বি’রুদ্ধে শেরপুর থানায় ধ”ণ মা’মলা করেন ভু’ক্তভোগী গৃ’হবধূ। মা’মলার পরিপ্রেক্ষিতে রাতেই অ’ভিযান চা’লিয়ে মিরাজুলকে গ্রে’ফতার করে আ’দালতের মাধ্যমে কা’রাগারে পাঠায় পুলিশ।