ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে ‘অভিযোগের সত্যতা পায়নি পুলিশ’

| আপডেট :  ৪ জানুয়ারি ২০২১, ০১:২৯ অপরাহ্ণ | প্রকাশিত :  ৪ জানুয়ারি ২০২১, ০১:২৯ অপরাহ্ণ

ঢাকা-৭ আসনের সং’সদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমের বি’রুদ্ধে অ’স্ত্র ও মা’দক আইনে র‌্যা’বের করা দুই মা’মলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিচ্ছে পুলিশ।আজ সোমবার চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মওদুদ হাওলাদার বি’ষয়টি দ্য ডেইলি স্টারকে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘ত’দন্তে অ’ভিযোগের সত্যতা পাইনি বলে আমরা প্রতিবেদন জমা দিচ্ছি।’

তবে মা’মলার এজাহারে র‍্যা’বের ডিএডি মো. কাইয়ূম উল্লেখ করেছিলেন, চকবাজারের দেবীদাস ঘাট লেনের ২৬ নম্বরে রয়েছে ‘চান সর্দার দাদাবাড়ি’ ভবন। এই ভবনে বিপুল পরিমাণ মা’দকদ্রব্যসহ কয়েকজন ব্যক্তি অবস্থান করছেন— এই খবরের সত্যতা যাচাই ও আইনগত ব্যবস্থা নিতে ২০২০ সালের ২৬ অক্টোবর র‍্যা’বের ৮ থেকে ১০ জন সদস্য ঘটনাস্থলে যান। সেখানে অ’ভিযান চা’লিয়ে র‍্যা’ব অ’স্ত্র–মা’দকসহ আ’টক করে এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইরফান মো. সেলিম ও জাহিদুল মোল্লাকে।

অ’ভিযানকালে ইরফান সেলিমকে মা’দক রাখার দায়ে এক বছর ও অ’বৈধ ওয়াকিটকি রাখার দায়ে ছয় মাস এবং ইরফানের দেহরক্ষী জাহিদুলকে ওয়াকিটকি বহনের দায়ে ছয় মাসের কা’রাদ’ণ্ড দেন র‌্যা’বের ভ্রাম্যমাণ আ’দালত।

পরে ইরফান ও জাহিদের বি’রুদ্ধে চকবাজার থানায় অ’স্ত্র ও মা’দকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আলাদাভাবে চারটি মা’মলা দা’য়ের করে র‍্যা’ব। চার মা’মলাই ত’দন্ত করেন চকবাজার থানার পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন।

নৈতিক স্খলনজনিত অ’পরাধ ও অসদাচরণের অ’ভিযোগে ইরফানকে ইতোমধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। দেহরক্ষী জাহিদুলসহ দুজনই এখন কা’রাগারে আছেন। সূত্রঃ দ্য ডেইলি স্টার