সব
গতকাল শুক্রবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সকল সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। জবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসাইনের বি’রুদ্ধে গুরুত্ব অ’ভিযোগ তুললেন সংগঠনটির একজন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ফৌজিয়া জাফরিন প্রিয়ন্তী। শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে কুপ্রস্তাবসহ বিভিন্ন অ’ভিযোগ করেন প্রিয়ন্তী।
এ বি’ষয়ে প্রিয়ন্তীর সাথে বিডি২৪লাইভের কথা হলে বলেন, তার সাথে আমি ৭ বছর রাজনীতি করেছি। বর্তমান কমিটিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। তারপরেও তিনি আমাকে কোনঠাসা করে রেখেছিলেন। আকতার হোসাইন সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর বলেন আমি নেতা হয়েছি। আমার কমান্ডে চলতে হবে।
তিনি বলেন, আমি একদিন কা’ন্নাকাটি করে ভাইয়ের কাছে বলেছি আমার কোনো ভু’ল হয়েছে। আমার যদি কোনো ভু’ল থাকে বলেন-আমি সংশোধন করে নিবো। তখন তিনি(আকতার) বলেন এখন থেকে আমি দেখবো তুমি কতটুকু রাজনীতি করেছে। আগে কতটুকু করেছে সেটা দেখার বি’ষয় না।
প্রিয়ন্তী বলেন, আমাকে হলে পর্যন্ত সিট দেয় নাই। তার কমান্ডে যেখানে যেতে বলবো সেখানে যেতে হবে। তাকে খুশি করতে পারলে হলের নেত্রী হতে পারবে। একদিন ছাত্র সং’সদে আমি যাই। একজন জুনিয়র মেয় আমাকে দেখে সিট ছেড়ে দেয়।
তখন তিনি বলেন, তোমাকে কে ছিট ছাড়তে বলছে। সে পরে আসছে সবার পিছনে বসবে। তারপর ওই জুনিয়র মেয়েকে নিচে নেমে অনেক গা’ল-মন্দ করেছে।আমার সাথে রাজনীতি করতে হলে আমার কমান্ডে করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ফেসবুকে পোস্ট করার পর রাতে ফোন করে বলে আমি তোর সাথে অন্যায় করেছি। এখনই এগুলো কে করেছিস। এগুলো করা ভালো হয় নি। এ বি’ষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদকের নাম্বারে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।