সব
কুমিল্লার বরুড়া উপজে’লায় একই মাদরাসার তিন শি’শুকে ধ”ণের বি’ষয়টি স্বীকার করছেন গ্রে’প্তার আলী আকবর। বরুড়া থানার ওসি ইকবাল বাহার মজুম’দার জানান- প্রাথমিক জি’জ্ঞাসাবাদে ধ”ণের ঘটনায় নিজের জ’ড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন ওই ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে কুমিল্লার আ’দালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
অ’ভিযুক্ত আলী আকবর (৬০) উপজে’লার ভবানীপুর ইউনিয়নের নরিন্দ গ্রামের মৃ’ত আলী আজমের ছেলে।বুধবার দুপুরে জে’লার দাউদকান্দি উপজে’লার গৌরিপুর বাজার থেকে তাকে গ্রে’প্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, উপজে’লার দুই পরিবারের তিন শি’শুকে ধ”ণের অ’ভিযোগ ওঠে ওই বৃ’দ্ধের বি’রুদ্ধে। ওই শি’শুরা উপজে’লার ভবানীপুর ইউনিয়নের একটি মাদরাসার আবাসিক শিক্ষার্থী। নি’র্যাতিত শি’শুদের বয়স ১০ বছরের আশপাশে। এদের মধ্যে দুই শি’শু আপন বোন।
মাদরাসার প্রধান শিক্ষক মাওলানা ইলিয়াস হোসাইন জানান, ওই মাদরাসার শিক্ষার্থীরা মাঠে প্রতিদিন বিকেলে খেলাধুলা করে। মাদরাসার পাশেই আলী আকবরের বাড়ি। গত ১৮, ১৯ ও ২০ মার্চ প্রতিদিনের মতো শি’শুরা মাঠে খেলতে যায় এবং আকবরের বাড়ির আশপাশে ঘুরতে যায়।
এ সময় তাদেরকে চকলেট, ঝাল-মুড়ি আর ১০ টাকার লোভ দেখিয়ে নিজের গোয়ালঘরে নিয়ে যান আকবর। সেখানে তাদের ধ”ণ করেন। এ ঘটনার বি’ষয়ে জানতে পেরে নি’র্যাতনের শি’কার শি’শুদের অভিভাবকসহ থানায় গেছেন তাঁরা।
ওসি ইকবাল বাহার মজুম’দার বলেন, তিন শি’শুকে ধ”ণের অ’ভিযোগে সোমবার রাত ১টার দিকে আলী আকবরের বি’রুদ্ধে থানায় দুইটি মা’মলা করেছেন স্বজনরা। ঘটনার পর পুলিশের একাধিক টিম তাকে ধরতে মাঠে কাজ শুরু করে। সবশেষ থানায় মা’মলা হওয়ার ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে বুধবার দুপুরে গৌরিপুর বাজার থেকে তাকে গ্রে’প্তার করা হয়েছে।