সব
‘গুরুতর মানবাধিকার লংঘনমূলক কাজে জড়িত থাকার’ অভিযোগে বাংলাদেশের বিশেষ পুলিশ র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং এর ছয়জন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন অর্থ দফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর প্রকাশ করা হয়। ১০ ডিসেম্বর এমন সংবাদ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করে। র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জণ।
দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের নিয়ে সাধারণ মানুষ ও আওয়ামীলীগসহ তাদের সহযোগী অঙ্গসংগঠনগুলো বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রহমান একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন “বিএনপির স্থায়ী কমিটির নেতা ডঃ মঈন খানের ভাগ্নী হলেন-ফারহা আহম্মেদের উপর ভর করেছে-বিএনপি-জামায়াতের দুষ্ট চক্ররা বাংলাদেশ সরকার সম্পর্কে খারাপ ধারনা প্রতিদিন ডেলিভারি দিচ্ছে মার্কিন প্রশাসনকে।” তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসটি হুবহু তলে ধরা হলঃ
ভাগ্নী বলে কথা। বিএনপির স্থায়ী কমিটির নেতা ডঃ মঈন খানের ভাগ্নী হলেন-ফারহা আহম্মেদ। মার্কিন প্রশাসনে বাংলাদেশসহ দক্ষিন এশিয়া বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জোবাইডেনকে অবহিত করেন।
এই ফারহা আহম্মেদের উপর ভর করেছে-বিএনপি-জামায়াতের দুষ্ট চক্ররা। এই দুষ্ট চক্ররা ফারহা আহম্মেদের মাধ্যমে বাংলাদেশের সরকার সম্পর্কে খারাপ ধারনা প্রতিদিন ডেলিভারি দিচ্ছে মার্কিন প্রশাসনকে। যার ফলে RAB এর উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের আমেরিকার নিষিদ্ধ করে।
সামনে আরো গন্ডগোল পাকাবে। এই জন্য এই মহিলার ব্যাপারে এখন থেকেই বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন দূতকে ডেকে বাংলাদেশ সরকারকে তার ব্যাপারে অবহিত করার দাবী জানাচ্ছি।
(সৈয়দ মিজানুর রহমান এর ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে সংগৃহীত)
