রেইন্ট্রিতে স্বেচ্ছায় শ’য্যাসঙ্গী হয়েছেন দুই তরুণী

| আপডেট :  ১১ নভেম্বর ২০২১, ০৬:০২ অপরাহ্ণ | প্রকাশিত :  ১১ নভেম্বর ২০২১, ০৬:০১ অপরাহ্ণ

রাজধানীর বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই শিক্ষার্থী ধ”ণের অ’ভিযোগে হওয়া মা’মলায় ধ”ণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। সেখানে অ’ভিযোগকারীরা স্বেচ্ছায় আ’সামিদের সঙ্গে ম’দ্যপান করেন এবং ড্যান্সে অংশ নেন। এরপর তারা আ’সামিদের সঙ্গে স্বেচ্ছায় শয্যাসঙ্গী হন। সেখানে তাদের মধ্যে শা’রীরিক সম্পর্ক হলেও জো’রপূর্বক ধ”ণের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।

আপন জুয়েলার্সের কর্ণধার দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদসহ পাঁচ আ’সামিকে খালাস দিয়ে ঘোষণা করা রায়ে আ’দালত এ পর্যবেক্ষণ দেন। বুধবার ঢাকার নারী ও শি’শু নি’র্যাতন দ’মন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক বেগম মোছা. কামরুন্নাহার এ মা’মলার রায় দেন। মা’মলার অপর চার আ’সামি হলেন- সাফাত আহমেদের বন্ধু সাদমান সাকিফ, নাঈম আশরাফ ওরফে এইচ এম হালিম, সাফাতের দেহরক্ষী রহমত আলী ও গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন।

গত ৩ অক্টোবর রাষ্ট্রপক্ষ ও আ’সামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আ’দালত রায়ের তারিখ ১২ অক্টোবর ধার্য করেন। ওই দিন জা’মিনে থাকা এ মা’মলার পাঁচ আ’সামির জা’মিন বাতিল করে তাদের কা’রাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আ’দালত। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তা পিছিয়ে ২৭ অক্টোবর ধার্য করেন আ’দালত।

এরপর গত ২৭ অক্টোবর প্রবীন আইনজীবী আব্দুল বাসেত মজুম’দারের মৃ’ত্যুতে নিম্ন আ’দালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকে। তাই রায়ের তারিখ ফের পিছিয়ে ১১ নভেম্বর ধার্য করা হয়। গত ২২ আগস্ট মা’মলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। চার্জশিটভুক্ত ৪৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ২২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আ’দালত।

২০১৮ সালের ৭ জুন মা’মলার ত’দন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের (ভি’কটিম সাপোর্ট সেন্টার) পরিদর্শক ইসমত আরা এমি পাঁচজনের বি’রুদ্ধে অ’ভিযোগপত্রটি আ’দালতে দাখিল করেন। ওই বছরের ১৩ জুলাই আ’সামিদের বি’রুদ্ধে অ’ভিযোগ গঠন করেন আ’দালত।

২০১৭ সালের ২৮ মার্চ জন্ম’দিনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়ে অ’স্ত্রের মুখে ঢাকার একটি বেস’রকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই দুই ছাত্রীকে ধ”ণের অ’ভিযোগে ৬ মে বনানী থানায় পাঁচ জনের বি’রুদ্ধে মা’মলা করা হয়।