সব
বান্ধবীর সঙ্গে মিলনের সময়ে হাতের কাছে পাওয়া গেল না কন্ডোম। তাই কড়া আঠা দিয়ে যৌ’নাঙ্গের মুখ বন্ধ করে দিলেন যুবক। তাতেই মৃ’ত্যু। এমনই স’ন্দেহ পুলিশের। সম্প্রতি এমনই ঘটেছে গুজরাতের আহমেদাবাদে।
প্রাথমিক ত’দন্তে জানা গিয়েছে, সলমন মির্জা নামের ২৫ বছরের এই যুবক তাঁর বান্ধবীর সঙ্গে এক হোটেলে যান। তাঁদের দু’জনেরই নানা ধরনের মা’দকে আসক্তির কথা জানা গিয়েছে। হোটেলে পৌঁছে তাঁরা মা’দক নেওয়া শুরু করেন। সেই সময়ে যৌ’নসম্পর্কে লিপ্ত হতে যান তাঁরা। কিন্তু আবি’ষ্কার করেন, তাঁদের কাছে কোনও নিরোধক নেই। তখনই সলমন আঠা দিয়ে নিজের যৌ’নাঙ্গের মুখ বন্ধ করে নেন।
পুলিশের স’ন্দেহ, নে’শার প্রয়োজনেই সলমন এই আঠা ব্যবহার করতেন। যৌ’নাঙ্গে এই কড়া আঠা ব্যবহার করে তাঁরা যৌ’নসম্পর্কে লিপ্ত হন। এর পরেই সলমন অ’সুস্থ হয়ে পড়েন। পরের দিন তাঁকে রাস্তার পাশে অ’সুস্থ অবস্থায় আবি’ষ্কার করেন এক স্থানীয় ব্যক্তি। প্রথমে তিনি সলমনকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যান। ক্রমশ তাঁর অবস্থার অ’বনতি হতে থাকে। তখন তাঁকে স্থানীয় এক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, সেখানেই মা’রা যান সলমন।
পরে সলমনের এক আত্মীয়ার অ’ভিযোগের ভিত্তিতে ত’দন্ত শুরু করে পুলিশ। প্রাথমিক ত’দন্ত থেকে পুলিশের অনুমান, যৌ’নাঙ্গের মুখ আঠা লাগিয়ে বন্ধ করে রাখায় সলমনের শরীর খা’রাপ হতে শুরু করে এবং তা থেকেই মৃ’ত্যু। সুত্রঃ আনন্দ বাজার