সব
বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে ধ”ণ ও হ’’ত্যাচেষ্টার অ’ভিযোগের পর থেকেই আলোচনায় রয়েছেন তুহিন সিদ্দিকী অমি। বোটক্লাব কান্ডের র’হস্য উদঘাটন করতে গিয়ে অমিকে ঘিরে একের পর এক চা’ঞ্চল্যকর তথ্য পাচ্ছে পুলিশ।
পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, অমি রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত এলাকার ক্লাবগুলোতে সদস্য হয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলতেন। এরপর তাদেরকে সরবরাহ করতেন সুন্দরী মডেল, শিক্ষার্থী ও অভিনেত্রী।
ত’দন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সিঙ্গাপুর ট্রেনিং সেন্টারের আড়ালে মূলত নারী পা’চারের ব্যবসা করতেন অমি। আর এ নারী পা’চার দিয়েই তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক হন।ট্রেনিং সেন্টারে আসা না’রীদের বিশেষ করে যারা দেখতে সুন্দরী তাদেরকে প্রতিষ্ঠিত বড় বড় ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিতেন অমি।
এছাড়া চাকরির কথা বলে এখন পর্যন্ত মধ্যেপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অসংখ্য নারীকে পা’চার করেছে অমি। সিঙ্গাপুর, দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে তার নিজস্ব ফ্ল্যাট এবং ব্যবসাও রয়েছে। ঢাকা মহানগর গো’য়েন্দা পুলিশের গুলশান বিভাগের ডিসি মশিউর রহমান বলেন, সিঙ্গাপুর ট্রেনিং সেন্টারের আড়ালে অমির নারী পা’চারের বি’ষয়টি আরও বিস্তারিত খতিয়ে দেখা হবে। প্রসঙ্গত, সাভারে অবস্থিত ঢাকা বোট ক্লাবে ৯ জুন মধ্যরাতে চিত্রনায়িকা পরীমনিকে ধ”ণচেষ্টা ও হ’’ত্যাচেষ্টা করা হয় বলে তিনি অ’ভিযোগ করেন। সূত্রঃ যুগান্তর
