সব
ফ’লের রাজা আম। তাই তেমনই তার দাম! চলতি বছরে ঘূর্ণিঝ’ড় আম্ফান আম চাষে ব্যা’প’ক ক্ষ’তি ক’রেছে। ঝড়ে গিয়েছে আম। তাতে চাষীদের মাথায় হাত। ক’রোনা আর আম্ফানের জোড়া থাবায় মা’নুষের নাজুক অ’ব’স্থা।
মহরেকরকম আম মেলে ভারত’বর্ষে। তবে বিশ্বের সব থেকে দামি আম কিন্তু ভারতবর্ষে পাওয়া যায় না। সেই আম এক কেজি কিনতে গিয়ে অনেক ধনী ব্যক্তিও ঢোঁক গিলেন। তাইও নো তামাগো। যার মানে Egg of the sun. এই প্র’জাতির আম বিশ্বে সব থেকে দামি। এটির চাষ হয় জাপানের মা’য়াজাকি অঞ্চলে।
বিক্রি হয় অবশ্য গোটা জাপানজুড়ে। প্রতি বছর প্রথম ফলন করা আম নিলামে তোলা হয়। আর সেই আম বিক্রি আকাশছোঁয়া দামে। তবে এই আমের ফলন আর পাঁচটা প্রজাতির আমের মতো হয় না। অ’র্ডারের উপর নির্ভর ক’রে এই আমের ফলন। এই প্রজাতির আম অর্ধেক লাল, অর্ধেক হলুদ।
জাপানে এই প্র’জাতির আমের ফলন হয় গরম ও শীতের মাঝে। আর সেই জন্যই এই আমের দাম এমন চড়া হয়। ২০১৭ সালে এই প্রজাতির দুটি আমের নিলামে দাম উঠেছিল ৩৬০০ ডলার। অর্থাৎ প্রায় দুই লাখ ৭২ হা’জার টাকা। সেবার প্রতিটি আমের ওজন ছিল ৩৫০ গ্রাম। অর্থাৎ মাত্র ৭০০ গ্রাম আমের দাম দুই লাখ ৭২ হাজার টাকা।
আ’পনি হয়তো ভাবছেন কী এমন আছে যে এই আমের এমন অস্বাভা’বিক দাম! এই আমের চাষ করতে চা’ষীকে অনেক সা’বধা’নতা অবলম্বন করতে হয়। প্রতিটি আম গাছে থাকা’কালীনই ছোট জালে জড়িয়ে রাখা হয়। তার পর আমগু.লিকে নির্দিষ্ট পজিশনে রাখা হয়।
এতে ক’রে সূ’র্যের আলো আমের একটি নির্দিষ্ট অংশে পড়ে। তা ছাড়া আমগু.লিকে গাছ থেকে মা’টিতে পড়তে দেওয়া হয় না। তারও ব্য’ব’স্থা করা হয়। বিশেষ পদ্ধতি অ’বলম্বন ক’রে আমের এক পাশে রুবি রেড রং ধ;রানো হয়। আর স্বাদের কথা বলাবাহুল্য। যেমন দাম তেমনই তার স্বাদ ও গ’ন্ধ।